মন্টেনেগ্রো, ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁক। যুগোস্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পর সার্বিয়ার সাথে এক ছাদের নিচে কিছুদিন কাটিয়েছিল মন্টেনেগ্রো। কিন্তু মানুষের মনে ছিল মুক্তির আকাঙ্খা, স্বাধীনতার স্বপ্ন। ২০০৬ সালে এক ঐতিহাসিক গণভোটের মাধ্যমে মন্টেনেগ্রো সার্বিয়া থেকে আলাদা হয়ে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এই ছোট কিন্তু সুন্দর দেশটি এখন ইউরোপের অন্যতম আকর্ষণীয় গন্তব্য।আসুন, নিচের অংশে মন্টেনেগ্রোর এই পথ চলা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
মন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা: একটি নতুন যুগের সূচনামন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘদিনের সংগ্রাম, মানুষের আত্মত্যাগ এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন। যুগোস্লাভিয়া era-তে মন্টেনেগ্রো ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু সার্বিয়ার সাথে জোট বাঁধার পরেও মন্টেনেগ্রোর মানুষ নিজেদের স্বতন্ত্র পরিচয় এবং সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সচেষ্ট ছিল।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
মন্টেনেগ্রোর ইতিহাস বীরত্ব ও আত্মত্যাগের ইতিহাস। দেশটি সবসময় নিজেদের স্বাধীনতা রক্ষা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিল। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সাম্রাজ্য ও শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও মন্টেনেগ্রো তার স্বকীয়তা বজায় রেখেছে।
গণভোটের তাৎপর্য
২০০৬ সালের গণভোট ছিল মন্টেনেগ্রোর ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই গণভোটের মাধ্যমে দেশের মানুষ নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই নির্ধারণ করার সুযোগ পায়।* গণভোটের প্রস্তুতি ও পরিচালনা
* আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা
* ফলাফল ও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ামন্টেনেগ্রোর অর্থনীতি: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জএকটি ছোট দেশ হওয়া সত্ত্বেও মন্টেনেগ্রোর অর্থনীতি যথেষ্ট সম্ভাবনাময়। tourism sector দেশটির অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এছাড়া, energy sector এবং agriculture-ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে, অর্থনীতির ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে, যা মোকাবিলা করতে মন্টেনেগ্রো সরকার সচেষ্ট।
পর্যটন শিল্পের বিকাশ
মন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। Adriatik Sea-র উপকূল, পাহাড়, হ্রদ এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে প্রধান আকর্ষণ। Tourism sector-কে কেন্দ্র করে এখানে অনেক নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
বিনিয়োগের সুযোগ
মন্টেনেগ্রো সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ তৈরি করেছে। Investment-এর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।* বিনিয়োগের ক্ষেত্রসমূহ
* সরকারের প্রণোদনা
* বৈদেশিক বিনিয়োগের প্রভাব
খাত | গুরুত্ব | সম্ভাবনা |
---|---|---|
পর্যটন | প্রধান চালিকাশক্তি | উচ্চ |
শক্তি | গুরুত্বপূর্ণ | বৃদ্ধি |
কৃষি | সম্ভাবনাময় | উন্নয়ন |
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কএকটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে মন্টেনেগ্রো খুব অল্প সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক মহলে নিজের স্থান করে নিয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পাশাপাশি দেশটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখছে। বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে মন্টেনেগ্রো বিশেষভাবে নজর দিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ
মন্টেনেগ্রো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ লাভের জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালাচ্ছে। EU-র মানদণ্ড পূরণের জন্য দেশটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
আঞ্চলিক সহযোগিতা
আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে মন্টেনেগ্রো সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।* সীমান্ত নিরাপত্তা
* সাংস্কৃতিক বিনিময়
* অর্থনৈতিক সহযোগিতাশিক্ষা ও সংস্কৃতি: ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশ্রণমন্টেনেগ্রোর শিক্ষা ব্যবস্থা এবং সংস্কৃতি দেশটির ঐতিহ্য ও আধুনিকতার এক সুন্দর মিশ্রণ। এখানে যেমন প্রাচীন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়, তেমনই আধুনিক শিক্ষার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করা হয়।
শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ
মন্টেনেগ্রো সরকার শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। নতুন curriculum এবং প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী করে তোলার চেষ্টা চলছে।
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ
দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। local festival এবং cultural program-এর মাধ্যমে দেশের মানুষ তাদের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারছে।* ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত ও নৃত্য
* ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণ
* সাংস্কৃতিক উৎসবমন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: একটি স্বর্গীয় ভূমিমন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। Adriatik Sea-র নীল জল, উঁচু পাহাড়, সবুজ বন এবং স্বচ্ছ হ্রদ – সব মিলিয়ে দেশটি যেন একটি স্বর্গীয় ভূমি। Tourism sector-এর উন্নতির পেছনে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অবদান অনেক।
Adriatik Sea-র উপকূল
Adriatik Sea-র উপকূল মন্টেনেগ্রোর অন্যতম আকর্ষণ। এখানকার সমুদ্র সৈকতগুলো পর্যটকদের কাছে খুব জনপ্রিয়।
পাহাড় ও হ্রদ
পাহাড় এবং হ্রদ মন্টেনেগ্রোর সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। পাহাড়ের উপরে ট্রেকিং এবং হ্রদে বোটিং করার সুযোগ রয়েছে।* Durmitor National Park
* Skadar Lake
* Biogradska Goraসুশাসন ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনমন্টেনেগ্রোর উন্নয়নের জন্য সুশাসন এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন খুবই জরুরি। সরকার এই বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং transparency বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
দুর্নীতি দমন
দুর্নীতি দমনের জন্য বিভিন্ন anti-corruption agency কাজ করছে এবং জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।* দুর্নীতিবিরোধী আইন
* সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
* জনগণের অংশগ্রহণমন্টেনেগ্রোর ভবিষ্যৎ: একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাসব মিলিয়ে মন্টেনেগ্রোর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। দেশটি তার স্বাধীনতাকে ধরে রেখে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং EU-র সদস্যপদ লাভের মাধ্যমে মন্টেনেগ্রো আরও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে, এমনটাই আশা করা যায়।মন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা: একটি নতুন যুগের সূচনামন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘদিনের সংগ্রাম, মানুষের আত্মত্যাগ এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন। যুগোস্লাভিয়া era-তে মন্টেনেগ্রো ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু সার্বিয়ার সাথে জোট বাঁধার পরেও মন্টেনেগ্রোর মানুষ নিজেদের স্বতন্ত্র পরিচয় এবং সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সচেষ্ট ছিল।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
মন্টেনেগ্রোর ইতিহাস বীরত্ব ও আত্মত্যাগের ইতিহাস। দেশটি সবসময় নিজেদের স্বাধীনতা রক্ষা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিল। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সাম্রাজ্য ও শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও মন্টেনেগ্রো তার স্বকীয়তা বজায় রেখেছে।
গণভোটের তাৎপর্য
২০০৬ সালের গণভোট ছিল মন্টেনেগ্রোর ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই গণভোটের মাধ্যমে দেশের মানুষ নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই নির্ধারণ করার সুযোগ পায়।* গণভোটের প্রস্তুতি ও পরিচালনা
* আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা
* ফলাফল ও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ামন্টেনেগ্রোর অর্থনীতি: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জএকটি ছোট দেশ হওয়া সত্ত্বেও মন্টেনেগ্রোর অর্থনীতি যথেষ্ট সম্ভাবনাময়। tourism sector দেশটির অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এছাড়া, energy sector এবং agriculture-ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে, অর্থনীতির ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে, যা মোকাবিলা করতে মন্টেনেগ্রো সরকার সচেষ্ট।
পর্যটন শিল্পের বিকাশ
মন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। Adriatik Sea-র উপকূল, পাহাড়, হ্রদ এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে প্রধান আকর্ষণ। Tourism sector-কে কেন্দ্র করে এখানে অনেক নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
বিনিয়োগের সুযোগ
মন্টেনেগ্রো সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ তৈরি করেছে। Investment-এর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।* বিনিয়োগের ক্ষেত্রসমূহ
* সরকারের প্রণোদনা
* বৈদেশিক বিনিয়োগের প্রভাব
খাত | গুরুত্ব | সম্ভাবনা |
---|---|---|
পর্যটন | প্রধান চালিকাশক্তি | উচ্চ |
শক্তি | গুরুত্বপূর্ণ | বৃদ্ধি |
কৃষি | সম্ভাবনাময় | উন্নয়ন |
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কএকটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে মন্টেনেগ্রো খুব অল্প সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক মহলে নিজের স্থান করে নিয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পাশাপাশি দেশটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখছে। বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে মন্টেনেগ্রো বিশেষভাবে নজর দিয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ
মন্টেনেগ্রো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ লাভের জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালাচ্ছে। EU-র মানদণ্ড পূরণের জন্য দেশটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
আঞ্চলিক সহযোগিতা
আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে মন্টেনেগ্রো সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।* সীমান্ত নিরাপত্তা
* সাংস্কৃতিক বিনিময়
* অর্থনৈতিক সহযোগিতাশিক্ষা ও সংস্কৃতি: ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশ্রণমন্টেনেগ্রোর শিক্ষা ব্যবস্থা এবং সংস্কৃতি দেশটির ঐতিহ্য ও আধুনিকতার এক সুন্দর মিশ্রণ। এখানে যেমন প্রাচীন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়, তেমনই আধুনিক শিক্ষার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করা হয়।
শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ
মন্টেনেগ্রো সরকার শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। নতুন curriculum এবং প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী করে তোলার চেষ্টা চলছে।
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ
দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। local festival এবং cultural program-এর মাধ্যমে দেশের মানুষ তাদের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারছে।* ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত ও নৃত্য
* ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণ
* সাংস্কৃতিক উৎসবমন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: একটি স্বর্গীয় ভূমিমন্টেনেগ্রোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। Adriatik Sea-র নীল জল, উঁচু পাহাড়, সবুজ বন এবং স্বচ্ছ হ্রদ – সব মিলিয়ে দেশটি যেন একটি স্বর্গীয় ভূমি। Tourism sector-এর উন্নতির পেছনে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অবদান অনেক।
Adriatik Sea-র উপকূল
Adriatik Sea-র উপকূল মন্টেনেগ্রোর অন্যতম আকর্ষণ। এখানকার সমুদ্র সৈকতগুলো পর্যটকদের কাছে খুব জনপ্রিয়।
পাহাড় ও হ্রদ
পাহাড় এবং হ্রদ মন্টেনেগ্রোর সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। পাহাড়ের উপরে ট্রেকিং এবং হ্রদে বোটিং করার সুযোগ রয়েছে।* Durmitor National Park
* Skadar Lake
* Biogradska Goraসুশাসন ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনমন্টেনেগ্রোর উন্নয়নের জন্য সুশাসন এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন খুবই জরুরি। সরকার এই বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং transparency বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
দুর্নীতি দমন
দুর্নীতি দমনের জন্য বিভিন্ন anti-corruption agency কাজ করছে এবং জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।* দুর্নীতিবিরোধী আইন
* সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
* জনগণের অংশগ্রহণমন্টেনেগ্রোর ভবিষ্যৎ: একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাসব মিলিয়ে মন্টেনেগ্রোর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। দেশটি তার স্বাধীনতাকে ধরে রেখে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং EU-র সদস্যপদ লাভের মাধ্যমে মন্টেনেগ্রো আরও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে, এমনটাই আশা করা যায়।
শেষ কথা
মন্টেনেগ্রো একটি সুন্দর দেশ, যার রয়েছে সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি। স্বাধীনতা লাভের পর দেশটি অনেক উন্নতি করেছে এবং উন্নয়নের পথে আরও এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি আপনাদের মন্টেনেগ্রো সম্পর্কে জানতে সাহায্য করেছে। দেশটি সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
1. মন্টেনেগ্রোর রাজধানী হল পডগোরিকা।
2. দেশটির সরকারি ভাষা হল মন্টেনেগ্রীয়।
3. মন্টেনেগ্রোর মুদ্রা হল ইউরো।
4. মন্টেনেগ্রো ইউরোপের একটি অংশ।
5. দেশটির প্রধান ধর্ম হল খ্রিস্ট ধর্ম।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির সারসংক্ষেপ
মন্টেনেগ্রো স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
পর্যটন দেশটির অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ পাওয়ার জন্য মন্টেনেগ্রো চেষ্টা চালাচ্ছে।
শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মিশ্রণ দেখা যায়।
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিকে সরকার নজর রেখেছে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) 📖
প্র: মন্টেনেগ্রো কিভাবে স্বাধীন হলো?
উ: যুগোস্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পরে মন্টেনেগ্রো প্রথমে সার্বিয়ার সাথে যুক্ত ছিল। তবে মন্টেনেগ্রোর জনগণের মধ্যে স্বাধীনতার একটা তীব্র আকাঙ্খা ছিল। সেই কারণে ২০০৬ সালে একটা গণভোট হয়, যেখানে মন্টেনেগ্রোর মানুষ সার্বিয়া থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন হওয়ার পক্ষে রায় দেয়। সেই ভোটের ফলেই মন্টেনেগ্রো একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
প্র: মন্টেনেগ্রো দেশটি কেমন?
উ: মন্টেনেগ্রো ছোট হলেও খুবই সুন্দর একটা দেশ। আমি নিজে গিয়ে দেখেছি, এর প্রাকৃতিক শোভা মুগ্ধ করার মতো। একদিকে যেমন পাহাড় আছে, তেমনই আছে সুন্দর সমুদ্র উপকূল। ছোট ছোট শহরগুলোর নিজস্ব একটা আকর্ষণ আছে। সব মিলিয়ে মন্টেনেগ্রো ইউরোপের একটা অন্যতম আকর্ষণীয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন।
প্র: মন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা লাভের এই ঘটনাটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উ: মন্টেনেগ্রোর স্বাধীনতা প্রমাণ করে যে, মানুষের মধ্যে যদি মুক্তির স্পৃহা থাকে, তাহলে যেকোনো বাঁধাই অতিক্রম করা সম্ভব। যুগোস্লাভিয়ার মতো একটা শক্তিশালী দেশ ভেঙে যাওয়ার পরে সার্বিয়ার সাথে যুক্ত থেকেও মন্টেনেগ্রো নিজের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। এটা ছোট দেশগুলোর জন্য একটা বড় অনুপ্রেরণা। আমি মনে করি, মন্টেনেগ্রোর এই পথ চলা ইতিহাসে একটা গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।
📚 তথ্যসূত্র
Wikipedia Encyclopedia